বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব-এর ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন কলকাতায়

Main দেশ বাংলাদেশ রাজ্য
শেয়ার করুন

Published on: আগ ৮, ২০২৩ @ ২৩:৪৭

এসপিটি নিউজ, কলকাতা, ০৮ আগস্ট: বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব। আজ ছিল তার  ৯৩তম জন্মবার্ষিকী। কলকাতায়  বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন হল। এই উপলক্ষ্যে কলকাতায়  “বাংলাদেশ গ্যালারিতে”-তে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন, প্রামণ্যচিত্র প্রদর্শন, বানী পাঠ ও আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই খবর জানিয়েছেন কলকাতায় বাংলাদেশ উপ হাইকমিশনের প্রথম সচিব (প্রেস) রঞ্জন সেন।

পুষ্পস্তবক অর্পণ

“মহীয়সী বঙ্গমাতার চেতনা, অদম্য বাংলাদেশের প্রেরণা”-স্লোগানে উদযাপিত অনুষ্ঠানের শুরুতেই বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব-এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন এবং একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব-এর জীবন ও কর্মের ওপর আলোচনা  করেন তুষিতা চাকমা, কাউন্সেলর (রাজনৈতিক) এবং মো: শামসুল আরিফ, প্রথম সচিব (বাণ্যিজিক)।

প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ

এ ছাড়া কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের কাউন্সেলর (শিক্ষা ও ক্রীড়া) রিয়াজুল ইসলাম মহামান্য রাষ্ট্রপতির বাণী, কাউন্সেলর (কনস্যুলার) এএসএম আলমান হোসেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন। অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য রাখেন উপ-হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস। সঞ্চালকের দায়িত্বে ছিলেন শেখ মারেফাত তারিকুল ইসলাম, দ্বিতীয় সচিব (রাজনৈতিক)।

নেপথ্যে সারথি হলেন বঙ্গমাতা

সমাপনী বক্তব্যে উপ-হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলানুত নেছা মুজিব পরস্পর পরিপূরক ও অবিচ্ছেদ্য। বাঙালি জাতির ত্রাণকর্তা হয়ে উঠার নেপথ্যে সারথি হলেন বঙ্গমাতা। বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ সময় কারাগারে অন্তরীন থাকার সময় বঙ্গমাতা শুধুমাত্র পরিবারেরই হাল ধরেননি, তিনি আন্দোলনকে এগিয়ে নিতে পরোক্ষভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও পালন করেছেন।

সবশেষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব-এর আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

Published on: আগ ৮, ২০২৩ @ ২৩:৪৭


শেয়ার করুন