ডক্টর এস আনন্দ সৃজন সারথি সম্মান-2023-এ সম্মানিত

Main দেশ ভ্রমণ রাজ্য
শেয়ার করুন

Published on: ডিসে ২৩, ২০২৩ at ২৩:৩৯

এসপিটি নিউজ, কলকাতা , ২৩ ডিসেম্বর:  শুভ সৃজন সারথি-2023 সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও আলোচনার আয়োজন করেছে শুভ সৃজন নেটওয়ার্ক এবং রাজস্থান তথ্য কেন্দ্র, কলকাতা। এই কর্মসূচীতে বিগত ৫০ বছর ধরে সাংবাদিকতা ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে সক্রিয় ড. এস আনন্দ সৃজন সারথি পুরস্কারে ভূষিত হন। রাজস্থান তথ্য কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক হিংলাজ দন রতনু তার হাতে স্মারকটি উপহার হিসাবে তুলে দেন। অনুষ্ঠানের চেয়ারম্যান, দৈনিক সূত্রকার সম্পাদক অশোক পান্ডে এবং প্রধান অতিথি ও ভারতমিত্র হিন্দি দৈনিকের নির্বাহী সম্পাদক বাসুদেব ওঝা শাল পরিয়ে দেন। অভিনন্দন পত্রটি দেন দৈনিক বর্তমানের ইনচার্জ লোকনাথ তিওয়ারি এবং সালাম দুনিয়ার সম্পাদক সন্তোষ কুমার সিং। অভিনন্দন পত্র পাঠ করেন ডঃ জয়প্রকাশ মিশ্র। তার বিবৃতিতে ড. এস. আনন্দ সাহিত্যের প্রতি হিন্দিভাষী সমাজের উদাসীনতা এবং তাঁর সৃজনশীল যাত্রা নিয়ে আলোচনা করেছেন।

এ উপলক্ষে করোনা সময়, ইন্টারনেট ও হিন্দি সাংবাদিকদের নিয়ে আলোচনার আয়োজন করা হয়। আলোচনায় সভাপতির ভাষণ পেশ করার সময় দৈনিক সূত্রকার সম্পাদক অশোক পান্ডে বলেন, আজ ইন্টারনেটে তথ্য শেয়ার করা হচ্ছে, যাতে তা সংবাদের মর্যাদা পায়, তাই ইন্টারনেটে প্রচারিত সংবাদের বিষয়ে একটি আইন করা উচিত। মুদ্রন মাধ্যম. সরকারকে এ দিকে কাজ করতে হবে। ভাষা, শৈলী এবং সংবাদের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকতে হবে। ইন্টারনেট সাংবাদিকতার উপর লাগাম টানতে হবে। সালাম দুনিয়ার সম্পাদক সন্তোষ কুমার সিং হিন্দি সাংবাদিকদের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ উন্নত করার ওপর জোর দিয়েছেন। বর্তমান হিন্দি পত্রিকার ইনচার্জ লোকনাথ তিওয়ারি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া জাল খবর নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ পিহু পাপিয়া করোনার ইতিবাচক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেছেন। কলকাতা হিন্দি নিউজ করোনার সময় সাংবাদিকদের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং সংবাদপত্রকে একটি নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বর্ণনা করেছে্ন।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন রাজস্থান তথ্য কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক হিংলাজ দন রতনু। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিবেক তিওয়ারি এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন শুভ সৃজন নেটওয়ার্কের পৃষ্ঠপোষক জনাব মোহন তিওয়ারি। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে শুভ সৃজন নেটওয়ার্কের প্রধান সুষমা ত্রিপাঠি কানুপ্রিয়া বলেন, ডাঃ এস. আনন্দের মতো একজন অদম্য ব্যক্তিকে সম্মান করা মানে নিজেদের সম্মান করা, যিনি সাহিত্য ও সাংবাদিকতার গুরুত্বপূর্ণ সেতুবন্ধন। হিন্দি সাংবাদিকদের নিজস্ব অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে এবং করোনার সময় সাংবাদিকতা ও সাংবাদিকদের প্রভাবিত করেছে। এই আলোচনা কথোপকথনের একটি অপরিহার্য মাধ্যম ছিল।

Published on: ডিসে ২৩, ২০২৩ at ২৩:৩৯


শেয়ার করুন