LIVE UPDATE: ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮

খেলা বিদেশ
শেয়ার করুন

 

অসহায় সুইডেনের গোলকিপার ওলসেন দেখছেন জার্মানির ক্রুজের বল বাঁক খেয়ে ঢুকছে তাদের গোলে।ছবি-দ্য গার্ডিয়ান

Published on: জুন ২৪, ২০১৮ @ ১১:২৮

এসপিটি স্পোর্টস ডেস্কঃ  শুরু হয়ে বিশ্বকাপ ২০১৮। রাশিয়ায় উদ্বোধনী ম্যাচে হয়ে গেল একাধিক রেকর্ড। উঠে এল অনেক তথ্য। থাকছে বিশ্বকাপের আরও খুঁটিনাটি খবর। সংবাদ প্রভাকর টাইমস গত এক মাস আগে থেকেই তুলে ধরেছে অনেক না জানা তথ্য। এবার থাকছে একেবারে লাইভ আপডেট। আমরা পাঠকের কাছে ফুটবলের জ্ঞানপাঠ দিতে চাই না। সেই ধৃষ্টতাও আমাদের নেই। আমরা চাই নতুনকে চেনাতে নতুনকে জানাতে।পাঠল এই কলমের মাধ্যমে জানতে পারবে বিশ্বকাপের নানা খবর। চলবে বিশ্বকাপের শেষ দিন পর্যন্ত।

উদ্বোধনী ম্যাচে রাশিয়া ৫-০ গোলে হারাল সৌদি আরবকে।

ম্যাচের ১২মিনিটে ইউরি গ্যাজিন্সকি গোল করে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের প্রথম গোলদাতা হিসেবে নিজের নাম লিখে রাখলেন।

এ পর্যন্ত স্পেনের বিরুদ্ধে ৪ মিনিটের মাথায় পেনাল্টিতে করা রোনাল্ডোর গোলই এবারের বিশ্বকাপে দ্রুততম গোল হিসেবে থাকছে।

উদ্বোধনী ম্যাচে দুই গোল করে রেকর্ড গড়লেন রাশিয়ান মিডফিল্ডার ডেনিশ চেরিশেভ। তিনি ম্যাচের ৪৩ মিনিট ও দ্বিতীয়ার্ধে ৯০+৪ মিনিটে গোল করেন।

প্রথম ম্যাচ হল মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে।

একনজরে জার্মানি- সুইডেন ম্যাচ

জার্মানি-২   সুইডেন -১

রুশ (৪৮ মিনিট), টনি ক্রুজ( ৯০+মিনিট), বোয়াতেং (লাল কার্ড৮২মি)

তৈভোনেন (৩২মিনিট)

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ- রোবিন ওলসেন (সুইডেন)

বল দখলে রেখেছে জার্মানি ৭৬% আর সুইডেন দখলে রেখেছে ২৪%।

জার্মানি শট নিয়েছে ১৮ আর সুইডেন নিয়েছে ৭।

জার্মানি গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ৬ আর সুইডেন ৫।

জার্মানি কর্নার আদায় করেছে ৮ আর সুইডেন নিয়েছে ৩টি।

জার্মানি ফাউল করেছে ১২ আর সুইডেন করেছে ১৩।

রেকর্ড

হাফ টাইমের পর জার্মানির প্রথম জয় আসে ১৯৭৪সালের বিশ্বকাপে। সেবার তারা সুইডেনের কাছে ০-১ গোলে পিছিয়ে ছিল। পরে অবশ্য সেই ম্যাচ তারা জিতেছিল ৪-২ গোলে।

ম্যাচের ৯৪মিনিট ৪২সেকেন্ডের মাথায় টনি ক্রুজের গোলে জয়ী হয় জার্মানি। এটি এখনও পর্যন্ত জার্মানির বিশ্বকাপের ইতিহাসে একেবারে শেষ লগ্নের গোল।

গত পাঁচটি বিশ্বকাপের ম্যাচে৩ পাঁচটি গোলের পিছনে মুখ্য ভূমিকা নিয়েছিলেন টনি ক্রুজ। তিনটি করেন ও দুটি করান।

হাফ টাইমে বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নেমে মারিও গোমেজের সহযোগিতায় প্রথম টাচেই গোল করে সমতা ফেরান জার্মানির মার্কো রুশ।

সুইডেন বিশ্বকাপে তাদের প্রথম গ্রুপ পর্যায়ের ম্যাচে হেরেছিল ১৯৯০ সালে কোস্টা রিকার বিরুদ্ধে।

সুইডেনের গোলকিপার ওলসেন ৫৪৮ মিনিট বাদে জার্মানির কাছে গোল খান। এর আগে তিনি শেষ গোল খেয়েছিলেন ২০১৭ সালে অক্টোবর মাসে নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধে।

২০১০ সালে বিশ্বকাপে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে মিরোস্লাভ ক্লোজ লাল কার্ড দেখেছিলেন। এর পর এবার জেরোমি বোয়েতাং এ৪দিন সুইডেনের বিরুদ্ধে লাল কার্ড দেখেন।

 

একনজরে মেক্সিকো-দঃ কোরিয়া ম্যাচ

মেক্সিকো-২   দঃ কোরিয়া-১

কার্লোস আলবার্তো ভেলা(২৬ মিনিট পেনাল্টি), জেভিয়ার হার্নান্ডেজ(৬৬মিনিট)

হুয়াং মিন সুন(৯০+২.০৭মিনিট)

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ- জেভিয়ার হার্নান্ডেজ (মেক্সিকো)

বল দখলে রেখেছে মেক্সিকো ৫৮% আর দঃ কোরিয়া দখলে রেখেছে ৪২%।

মেক্সিকো শট নিয়েছে ১৩ আর দঃ কোরিয়া নিয়েছে ১৭।

মেক্সিকো গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ৫ আর দঃ কোরিয়া ৬।

মেক্সিকো কর্নার আদায় করেছে ৫ আর দঃ কোরিয়া নিয়েছে ৭টি।

মেক্সিকো ফাউল করেছে ৭ আর দঃ কোরিয়া করেছে ২৪।

রেকর্ড

জেভিয়ার ফার্নান্ডেজ হলেন মেক্সিকোর প্রথম খেলোয়াড় যিনি দেশের হয়ে ৫০টি গোলের মাইলসটোন ছুঁলেন।

তিনি বিশ্বকাপে চারটি গোল করে স্বদেশীয় লুই হার্নাদেজের সঙ্গে যৌথ রেকর্ড গড়লেন।

দেশের হয়ে জেভিয়ার ফার্নান্ডেজ হলেন তৃতীয় খেলোয়াড় যিনি তিনটি বিশ্বকাপে (২০১০, ২০১৪ ও ২০১৮) গোল করার নজির গড়লেন। তার আগে এই নজির গড়েছেন কোতেমক ব্ল্যাঙ্কো(১৯৯৮, ২০০২ ও ২০১০) এবং রাফায়েল মারকুইজ(২০০৬, ২০১০ ও ২০১৪)।

২০০২ সালে পর এবারের বিশ্বকাপে পরপর দুটি ম্যাচে জয় পেল মেক্সিকো।

দঃ কোরিয়া এই নিয়ে চারটি বিশ্বকাপের ম্যাচে হারল। প্রতিযোগিতার ইতিহাসে মেক্সিকো শুধুমাত্র ফ্রান্স, জার্মানি ও স্পেনের বিরুদ্ধে ১০টি পেনাল্টি পেয়েছে মেক্সিকো।  

একনজরে বেলজিয়াম- তিউনিশিয়া ম্যাচ

বেলজিয়াম-৫ তিউনিশিয়া-২

গোলদাতা-হ্যাজার্ড(৬মিনিট পেনাল্টি, ৫১মিনিট), লুকাকু(১৬,৪৫+৫মিনিট), বাতসুয়ায়(৯০মিনিট) ও ব্রোন(১৮মিনিট),খাজরি(৯০+৩মিনিট)

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ-রুমেলু লুকাকু(বেলজিয়াম)

বল দখলে রেখেছে বেলজিয়াম ৫০% আর তিউনিশিয়া দখলে রেখেছে ৫০%।

বেলজিয়াম শট নিয়েছে ২৩ আর তিউনিশিয়া নিয়েছে ১৬।

বেলজিয়াম গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ১২ আর তিউনিশিয়া ৫।

বেলজিয়াম কর্নার আদায় করেছে ৫ আর তিউনিশিয়া নিয়েছে ২টি।

বেলজিয়াম ফাউল করেছে ১২ আর তিউনিশিয়া করেছে ১৩।

রেকর্ড

বেলজিয়াম গত পাঁচটি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্যায়ের ম্যাচগুলি জিতেছে।২০০২, ২০১৪ সালের পর এবারের বিশ্বকাপেও পরপর দুটি ম্যাচ তারা জিতল।

তিউনিশিয়া গত ১৩টি বিশ্বকাপের ম্যাচে জয় পেতে ব্যর্থ।

লুকাকু বেলজিয়ামের সেই খেলোয়াড় যিনি বিশ্বকাপ ও ইউরোপিয়ান কাপের ম্যাচে দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি গোল করেছেন। সাতটি।

বেলজিয়ামের হয়ে ১১টি ম্যাচে ১৭টি  গোল করেছেন লুকাকু। একমাত্র পর্তুগালের বিরুদ্ধে গত মাসে একটি গোলও করতে পারেননি।

বেলজিয়াম তাদের বিশ্বকাপের ইতিহাসে এই প্রথম একটি ম্যাচে পাঁচটি গোল করার রেকর্ড গড়ল।

লুকাকু একমাআত্র খেলোয়াড় যিনি বিশ্বকাপের ম্যাচে দুই অথবা তিনটি গোল করার নজির তৈরি করলেন।  এর আগে ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ও বেলজিয়ামের বিরুদ্ধে দুটি করে গোল করেছিলেন মারাদোনা।

পেনাল্টিতে করা তিউনিশিয়ার বিরুদ্ধে হ্যাজার্ডের গোলটি বিশ্বকাপের ইতিহাসে বেলজিয়ামের দ্বিতীয় দ্রুত গতির গোল।৫.৫৭মিনিটে গোলটি হয়। এর আগে  ১৯৫৪ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচের পাঁচ মিনিটে করা লিওপল্ড অ্যানালসের করা গোল্টি দেশের সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন গোল।

রবার্তো মার্টিনেজের অধীনে গত ১২টি ম্যাচের মধ্যে ১১টি ম্যাচে জিতেছে বেলজিয়াম। যেখানে ৫১টি গোল করেছে। যার মধ্যে ৮টি করেছে এবারের বিশ্বকাপে দু’টি ম্যাচে।

দলের হয়ে ২১টি ম্যাচে ২৩টি গোলের পিছনে মুখ্য ভূমিকা নিয়েছেন হ্যাজার্ড। যার মধ্যে নিজে ১১টি গোল করেছেন, করিয়েছেন ১২টি গোল।  

একনজরে সার্বিয়া- সুইৎজারল্যান্ড ম্যাচ

সার্বিয়া-১ সুইৎজারল্যান্ড-২

গোলদাতা-মিত্রোভিচ(৫মিনিট) ও জাকা(৫২মিনিট),শাকিরি(৯০মিনিট)

বল দখলে রেখেছে সার্বিয়া ৩৮% আর সুইৎজারল্যান্ড দখলে রেখেছে ৬২%।

সার্বিয়া শট নিয়েছে ১৩ আর সুইৎজারল্যান্ড নিয়েছে ২০।

সার্বিয়া গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ৩ আর সুইৎজারল্যান্ড ৫।

সার্বিয়া কর্নার আদায় করেছে ৩ আর সুইৎজারল্যান্ড নিয়েছে ৭টি।

সার্বিয়া ফাউল করেছে ১৭ আর সুইৎজারল্যান্ড করেছে ১৩।

রেকর্ড

সুইৎজারল্যান্ড বিশ্বকাপে এই প্রথম কোনও ম্যাচে পিছিয়ে থেকে জয় ছিনিয়ে নিল ২-১ গোলে।

এটি সার্বিয়ার বিশ্বকাপে ছয় নম্বর ম্যাচ যেখানে তারা পরে গোল খেয়ে হেরে গেল।

সুইৎজারল্যান্ড গত ২৪টি ম্যাচের মধ্যে একটি ম্যাচ হেরেছে (১৭টি জয়, ৬টি ড্র)। ২০১৭ সালে বিশ্বকাপের যোগ্যতা নির্ণায়ক ম্যাচে তারা পর্তুগালের বিরুদ্ধে ২-০ গোলে হেরে গেছিল।

সুইস খেলোয়াড়দের মধ্যে স্টিফেন লিচস্টেইনার ৯ ন্মবর বিশ্বকাপ ম্যাচ খেলে ফেললেন, যা তাদের দেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।

আলেক্সান্ডার মিত্রোভিচ সুইৎজারল্যান্ড-এর ১৫টি গোলের পিছনে মুখ্য ভূমিকা নিয়েছেন। ১৩টি গোল নিজে করেছেন, করিয়েছেন ২টি গোল।

প্রতিপক্ষের বক্সের বাইরে থেকে সুইৎজারল্যান্ড-এর খেলোয়াড় গ্রানিত জাকা মোট দশটি গোল করলেন।

সুইৎজারল্যান্ড-এর মধ্যে বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি গোল করার রেকর্ড আছে জোশেফ হুগির। তিনি করেছেন ৬টি গোল। চারটি গোল করে পুর্বজ রবার্ট বল্লাম্যান ও আন্দ্রে আবেগ্লেনের সঙ্গে এক আসনে চলে এলেন জার্দান শাকিরি। 

একনজরে নাইজেরিয়া- আইসল্যান্ড ম্যাচ

নাইজেরিয়া-২ আইসল্যান্ড-০

গোলদাতা-মুসা(৪৯ ও ৭৫মিনিট)

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ-মুসা (নাইজেরিয়া)

বল দখলে রেখেছে নাইজেরিয়া ৬২% আর আইসল্যান্ড ৩৮%।

নাইজেরিয়া শট নিয়েছে ১৬ আর আইসল্যান্ড নিয়েছে ৯।

নাইজেরিয়া গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ৪ আর আইসল্যান্ড ৩।

নাইজেরিয়া কর্নার আদায় করেছে ৬ আর আইসল্যান্ড নিয়েছে ৫টি।

নাইজেরিয়া ফাউল করেছে ৯ আর আইসল্যান্ড করেছে ১০।

রেকর্ড

নাইজেরিয়ার ফ্রান্সিস উজোহ হলেন দ্বিতীয় কম বয়সী গোলকিপার যিনি বিশ্বকাপের কোনও ম্যাচে একটি গোলও খাননি। তাঁর বয়স ১৯ বছর ২৩৭দিন।এর আগে ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপের ম্যাচে উত্তর কোরিয়ার গোলকিপার লি-চ্যাং-মিয়ং ইতালির বিরুদ্ধে ম্যাচে একটি গোল কাহ্ননি। সেবারও ইতালির বিরুদ্ধে উত্তর কোরিয়া১-০ গোলে জিতেছিল।

এটি আইসল্যান্ডের আন্তর্জাতিক স্তরে কোনও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিযোগিতায় প্রথম পরাজয়। এর আগে তিনটি ড্র এবং একটিতে জিতেছিল।

বিশ্বকাপে নাইজেরিয়ার ছ’টি জয় এসেছে ইউরোপিয়ান দলের বিরুদ্ধে। তাদের ছটির মধ্যে পাঁচটি জয়ে একটি গোলও তাদের হজম করতে হয়নি।

নাইজেরিয়ার বিশ্বকাপে প্রথম জয় আসে ১৯৯৪সালে গ্রিসের বিরুদ্ধে ২-০ গোলে।

এই নিয়ে সাতটি ম্যাচ আইসল্যান্ড ইউরো কিংবা বিশ্বকাপে জয়ের গোল করতে ব্যর্থ হল। যার মধ্যে ইউরোতে আছে পাঁচটি আর বিশ্বকাপে দু’টি।

একনজরে ব্রাজিল- কোস্টা রিকা ম্যাচ

ব্রাজিল-২  কোস্টা রিকা-০

গোলদাতা- ফিলিপ কুটিনহো(৯০+০.২৬মিনিট), নেইমার জুনিয়র(৯০+৬মিনিট)

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ- ফিলিপ কুটিনহো

বল দখলে রেখেছে ব্রাজিল ৭২% আর কোস্টা রিকা ২৮%।

ব্রাজিল শট নিয়েছে ২২ আর কোস্টা রিকা নিয়েছে ৩।

ব্রাজিল গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ১০ আর কোস্টা রিকা ০।

ব্রাজিল কর্নার আদায় করেছে ৯ আর কোস্টা রিকা নিয়েছে ১টি।

ব্রাজিল ফাউল করেছে ১১ আর কোস্টা রিকা করেছে ১১।

রেকর্ড

এটি ব্রাজিলের এবারের বিশ্বকাপে প্রথম জয়। ম্যাচের ৯০ মিনিটে এল প্রথম গোল।

কোস্টা রিকার বিরুদ্ধে ১১টি ম্যাচে ১০টিতেই জিতল তারা। ১৯৬০ সালে বন্ধুত্বপূর্ণ ম্যাচে হেরে যায় কোস্টা রিকার কাছে।

গত পাঁচটি বিশ্বকাপের ম্যাচে জিততে পারেনি কোস্টা রিকা।৩টি ড্র, ২টি হার।

ম্যাচের প্রথম ১৫মিনিটে মাত্র তিনটি শট নেয় কোস্টা রিকা। এর পর তারা আর একটি শটও নিতে পারেনি।

ব্রাজিলের দ্বিতীয় গোল এসেছে ম্যাচের ৯৬.৪৯মিনিটে। এটাই সাম্প্রতিক্তম খেলার একেবারে শেহ মুহূর্তের গোল। এর আগে ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপে এই রেকর্ড ছিল।

ব্রাজিল বিশ্বকাপের ১৩টি ম্যাচে অপরাজিত রইল। (৯টি জয়, ৪টি ড্র)। মাত্র তিনটি গোল তারা খেয়েছে।

ব্রাজিলের হয়ে নেইমারের গত ১৭টি ম্যাচে ১৮টি গোলে মুখ্য ভূমিকে নিয়েছেন।এর মধ্যে ১০টি গোল করেছেন, আটটি গোল করিয়েছেন।

কুটিনহো গত চারটি ম্যাচে চারটি গোলে মুখ্য ভূমিকা নিয়েছেন। যার মধ্যে তিনি নিজে তিনটি করেছেন, একটি করিয়েছেন।

Published on: জুন ২৪, ২০১৮ @ ১১:২৮


শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

+ 25 = 35