ছাত্র নেত্রী ঐশী বলেন- আমরা আগেই পুলিশকে সতর্ক করেছিলাম, কিন্তু বিষয়টিকে গুরুত্বই দেয়নি

Main দেশ
শেয়ার করুন

ঐশী এই হামলার জন্য উপাচার্য জগদীশ কুমারকে দোষ দেন এবং তার পদত্যাগের দাবিও জানান।

 Published on: জানু ৬, ২০২০ @ ২৩:১৬ 

এসপিটি নিউজ ডেস্ক:  জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (জেএনইউ) ছাত্র সংসদের সভানেত্রী ঐশী ঘোষ সোমবার বলেন যে বিশ্ববিদ্যালয়ে হিংসা ছড়ানোর কয়েক ঘন্টা আগে তিনি পুলিশকে বলেছিলেন যে কয়েকজন অচেনা মানুষ ক্যাম্পাসে জড়ো হচ্ছে, যদিও পুলিশ বিষয়টিকে কোনও গুরুত্বই দিতে চায়নি।

একটি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন যে রবিবার দুপুর আড়াইটের দিকে তিনি পুলিশকে বলেছিলেন যে আমরা নিরাপদ বোধ করছি না। কারণ অনেক অজানা মানুষ ক্যাম্পাসে জড়ো হচ্ছে। ঐশী বলেন যে আমরা ফি বৃদ্ধির বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করছি, যাতে বিষয়টি্র সমাধান হতে পারে।

আশপাশের শিক্ষার্থীরা হাসপাতালে ছুটে গেল: ঐশী

বিক্ষোভ চলাকালীন হঠাৎ কিছু মুখোশধারী লোকজন ঐশী এবং অন্যান্য শিক্ষার্থীদের লক্ষ্যবস্তু করেছিল। ছাত্র সংসদের সভানেত্রী জানান, সাবারমতি হস্টেলের কাছেও হামলা হয়েছিল। তার উপর লোহার রড দিয়ে আক্রমণ করা হয়েছিল। চোট থেকে প্রচুর রক্ত ​​বেরিয়ে আসে। আশেপাশের শিক্ষার্থীরা তাদের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি অ্যাম্বুলেন্স ডেকেছিট ঐশী এই হামলার জন্য উপাচার্য জগদীশ কুমারকে দোষ দিয়েছিলেন এবং তার পদত্যাগের দাবি জানান।

সহিংসতায় 35 জন আহত

জেএনইউতে ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে রবিবার রাতে এই সহিংসতা হয়। মুখোশধারীরা লাঠি ও লোহার রড দিয়ে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের খারাপভাবে মারধর করে। তারা আড়াই ঘন্টা ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। ঐশী এবিভিপিকে লাঞ্ছনার জন্য অভিযুক্ত করে বলেছিল যে মুখোশধারী গুন্ডারা আমাকে মারধর করেছে। আহত হয়েছেন প্রায় ৩৫ জন। সহিংসতার পরে জেএনইউতে বিপুল সংখ্যক পুলিশ কর্মী মোতায়েন রয়েছে।

Published on: জানু ৬, ২০২০ @ ২৩:১৬


শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

− 5 = 1