সংবাদদাতা-বাপ্পা মণ্ডল ছবি-বাপন ঘোষ
Published on: জুন ৯, ২০১৮ @ ২০:৫৭
এসপিটি নিউজ, ঝাড়গ্রাম, ৯জুনঃ তিনি সবসময় মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যান। মানুষই তাঁর প্রেরণা। জঙ্গলমহলের একলব্য আদর্শ আবাসিক বিদ্যালয় নিয়ে তাঁর অনেক স্বপ্ন। তিনি মনে করেন এই বিদ্যালয়ের ছাত্ররা একদিন দেশ ও দশের একজন হবে। নাম করবে। তাই তিনি এই বিদ্যালয়টি যোগ্য প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দির সেই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেছে। তাঁর সেই লক্ষ্যকে সার্থক করার প্রথম প্রয়াস সফল করেছেন বিদ্যালয়ের ‘একলব্য’রা।মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাই বিদ্যালয়ের সেইসব ‘একলব্য’দের শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন।
বিদ্যালয়ের ২২ জন ছাত্রের মধ্যে ২১জন ছাত্র প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছেন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায়।এমন খবরে মুখ্যমন্ত্রীর ভালো না লেগে পারে। এ যে তাঁর স্বপ্ন। তিনি বরাবর চেয়েছেন জঙ্গলমহলের আদিবাসী ছেলেমেয়েরা ভালোভাবে পড়াশুনো করে এলাকার রাজ্যের দেশের নাম উজ্জ্বল করুক। তাই তো তিনি ঝাড়গ্রামের একলব্য আবাসিক বিদ্যালয়কে তুলে দিয়েছিলেন রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দিরের হাতে।
রামকৃষন মিশনের যোগ্য শিক্ষকরা একলব্য আবাসিক বিদ্যালয়ের ‘একলব্য’দের সঠিক ভাবে পাঠ দিয়েছেন। তারা তার সেই শিক্ষগ্রহণের মূল্য দিয়েছেন উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়ে। আর তাই মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের প্রথম দশের কৃতী ছাত্র-ছাত্রীকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠানোর পাশাপাশি জঙ্গলমহলের ২২ জন ‘একল্ব্য’কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ‘একলব্য’রাও মুখ্যমন্ত্রীকে তাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন-তারা তাদের লক্ষ্য পূরণে যথাসাধ্য চেষ্ঠা করবেন।
মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি রাজ্যের মুখ্যসচিব ও আদিবাসী উন্নয়ন দফতর থেকেও তাদের শুভেচ্ছা বার্তা পাঠানো হয়েছে।
Published on: জুন ৯, ২০১৮ @ ২০:৫৭