সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক রিপোর্টে গবেষকরা খতিয়ে দেখেছেন যে কুকু্রের মালিকানাতে জেনেটিক কারণগুলি “মহিলাদের জন্য ৫৭ শতাংশ এবং পুরুষের ক্ষেত্রে তা ৫১ শতাংশ।”
Published on: জুন ২৩, ২০১৯ @ ১৭:১৭
এসপিটি নিউজ ডেস্ক: নতুন গবেষণা অনুযায়ী, একটি কুকুরের মালিকের পছন্দের সঙ্গে একটি শক্তিশালী বংশগত উপাদান জড়িয়ে আছে।সুইডেন থেকে ৩৫ হাজারেরও বেশি জোড়া এক গবেষণায় উঠে এসেছে যে মানুষের বংশগত স্বভাবের সাথে কুকুরের মালিকানা থাকা সত্ত্বেও সেটির পরিমাণ আদতে কতখানি।
সুইডেনের ইউপসালা ইউনিভার্সিটি এবং কারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট থেকে এবং ইংল্যান্ডের লিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসা তদন্তকারীরা জানিয়েছেন যে বংশগত পার্থক্যগুলি কুকুরের মালিকানায় ৫০ শতাংশেরও বেশি বৈচিত্র্যকে ব্যাখ্যা করতে পারে।
মনে হয় যে পুরুষদের চেয়ে মহিলাদের মধ্যে কুকুরের পছন্দের জিনের প্রভাব বেশি শক্তিশালী।
সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক রিপোর্টে গবেষকরা খতিয়ে দেখেছেন যে কুকু্রের মালিকানাতে জেনেটিক কারণগুলি “মহিলাদের জন্য ৫৭ শতাংশ এবং পুরুষের ক্ষেত্রে তা ৫১ শতাংশ।”
ইউপসালা ইউনিভার্সিটির আণবিক মহামারী-বিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক পিএইচডি, প্রধান গবেষক লেখক টভ ফোল বলেছেন, ” একজন ব্যক্তির বংশগত স্বভাব অনুযায়ী সে একটি কুকুরের মালিক কিনা যা তার উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে তা দেখে আমরা বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গিয়েছি।”
তিনি বলেন, “সম্ভবত কিছু মানুষের পোষা প্রাণী যত্ন করার জন্য একটি উচ্চ সহজাত প্রবণতা আছে।”
Published on: জুন ২৩, ২০১৯ @ ১৭:১৭