Published on: ডিসে ২৯, ২০১৯ @ ২৩:৫৪
এসপিটি নিউজ ডেস্ক: হিমাচলে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। রাজ্যের ছয়টি স্থানে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নীচে, কেলং, কলপা, মানালি, কুফরি, সুন্দরনগর ও সোলান। শীতের এমন অবস্থা হয়েছে যে লাহুলে সরিষার তেল এবং দুধও বরফ হয়ে গিয়েছে। লাহুল স্পিতি জেলার কাজা মহকুমায় স্পিতি নদীর কিছু অংশ এবং কিন্নর জেলার সুতলজ নদীতে জল জমে গেছে। নাকো হ্রদ কিন্নরের পুহ ব্লকের এলাকা ইউংথংয়ে জল সম্পূর্ণ জমে আছে।
কিন্নৌর জেলার মুরং পঞ্চায়েতের রিব্বা, ইয়ংথ্যাংয়ের মুলিং, সাংলা পঞ্চায়েতের চানসু ছাড়াও জেলার বিভিন্ন স্থানে জলপ্রপাত হয়েছে। শনিবার ধর্মশালা, উনা ও অন্যান্য অনেক এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এক ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রেকর্ড করা হয়েছিল। রাজধানী সিমলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় কিছুটা উন্নতি হয়েছে। উনা, মান্ডি ও বিলাসপুরে কুয়াশার কারণে তাপমাত্রায় কিছুটা হ্রাস পেয়েছে।
সিমলার চেয়ে বেশি শীত পড়েছে সুন্দরনগর, মান্ডি, পলমপুর, ধর্মশালা এবং হামিরপুরে। দিনের বেলা তাপমাত্রায় কিছুটা উন্নতি হয়েছে। আবহাওয়া অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, আগামী দিনগুলিতে হিমশীতল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজকাল তুষারপাত এবং বৃষ্টির কারণে শুষ্ক শীত পড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে মানুষের অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। চিকিৎসকরা শুকনো ঠান্ডা এড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন। আবহাওয়া কেন্দ্র সিমলার পরিচালক মনমোহন সিং বলেছেন, হিমাচলে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কম।
Published on: ডিসে ২৯, ২০১৯ @ ২৩:৫৪