Published on: আগ ১০, ২০১৮ @ ২৩:৫১
সংবাদদাতা-বাপ্পা মণ্ডল ছবি-বাপন ঘোষ
এসপিটি নিউজ, ঝাড়গ্রাম, ১০ আগস্টঃ হাতি নিয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয় ঝাড়গ্রাম জেলার মানুষকে। আগেরবার মুখ্যমন্ত্রী যখন ঝাড়গ্রাম এসেছিলেন তখন তিনি বন দফতরকে এই বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু আজও তার কোনও ফল হয়নি। সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ থেকেই গিয়েছে।
শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঝাড়গ্রামে ছিলেন। কিন্তু হাতি তাড়ানোর জন্য বন দফতর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা কতটা নিয়েছে তা নিয়ে কিন্তু প্রশ্ন উঠে গেল। কোনওভাবেই যে ঝাড়গ্রামে হাতি ঢোকা রোধ করা সম্ভব নয় তা কিন্তু বন দফতরের ভূমিকায় স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। কারণ দু’দিন আগেই কিন্তু গিধনিতে ট্রেনে কাটা পড়ে তিনটি হাতির মৃত্যু হয়েছে।এই নিয়ে গত ছয় মাসে এখানে আটটি হাতির মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার যখন মুখ্যমন্ত্রী ঝাড়গ্রামের রাজবাড়িতে রাত্রী যাপন করে প্রশাসনিক সভায় যোগ দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, ঠিক সেই সময় ঝাড়গ্রামের দিক থেকে একপাল দলমার দামাল লালগড় রেঞ্জের মালাবাতি হয়ে বীরকাঁড়ের জঙ্গলের দিকে প্রবেশ করে। মাঝে কাঁসায়ের সিজুয়ার ঘাট পেরিয়ে মাধবপুর। ভুলাডাঙার মাঠেও হাতির দলটি ব্যপক হামলা চালায়। ধানের প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি করে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানানা। তাদের দাবী অবিলম্বে হাতি গুলি কে এখান থেকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাক বন দফতর।কিন্তু তা কি আদৌ সম্ভব, উদ্বেগে গ্রামবাসীরা।
Published on: আগ ১০, ২০১৮ @ ২৩:৫১