LIVE UPDATE: ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮

খেলা বিদেশ
শেয়ার করুন

নাইজেরিয়ার বিরুদ্ধে গোল করার পর মেসি। ছবি-গোল ডট কম

Published on: জুন ২৭, ২০১৮ @ ১৫:২৯

এসপিটি স্পোর্টস ডেস্কঃ  শুরু হয়ে বিশ্বকাপ ২০১৮। রাশিয়ায় উদ্বোধনী ম্যাচে হয়ে গেল একাধিক রেকর্ড। উঠে এল অনেক তথ্য। থাকছে বিশ্বকাপের আরও খুঁটিনাটি খবর। সংবাদ প্রভাকর টাইমস গত এক মাস আগে থেকেই তুলে ধরেছে অনেক না জানা তথ্য। এবার থাকছে একেবারে লাইভ আপডেট। আমরা পাঠকের কাছে ফুটবলের জ্ঞানপাঠ দিতে চাই না। সেই ধৃষ্টতাও আমাদের নেই। আমরা চাই নতুনকে চেনাতে নতুনকে জানাতে।পাঠল এই কলমের মাধ্যমে জানতে পারবে বিশ্বকাপের নানা খবর। চলবে বিশ্বকাপের শেষ দিন পর্যন্ত।

উদ্বোধনী ম্যাচে রাশিয়া ৫-০ গোলে হারাল সৌদি আরবকে।

ম্যাচের ১২মিনিটে ইউরি গ্যাজিন্সকি গোল করে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের প্রথম গোলদাতা হিসেবে নিজের নাম লিখে রাখলেন।

এ পর্যন্ত স্পেনের বিরুদ্ধে ৪ মিনিটের মাথায় পেনাল্টিতে করা রোনাল্ডোর গোলই এবারের বিশ্বকাপে দ্রুততম গোল হিসেবে থাকছে।

উদ্বোধনী ম্যাচে দুই গোল করে রেকর্ড গড়লেন রাশিয়ান মিডফিল্ডার ডেনিশ চেরিশেভ। তিনি ম্যাচের ৪৩ মিনিট ও দ্বিতীয়ার্ধে ৯০+৪ মিনিটে গোল করেন।

প্রথম ম্যাচ হল মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে।

একনজরে নাইজেরিয়া – আর্জেন্টিনা ম্যাচ

নাইজেরিয়া -১    আর্জেন্টিনা-২

(মোজেস ৫১মি. পেনাল্টি)   মেসি(১৪মি.) ও (রোজো ৮৬মি.)

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ- লিওনেল মেসি(আর্জেন্টিনা)

বল দখলে রেখেছে নাইজেরিয়া ৩৪% আর আর্জেন্টিনা দখলে রেখেছে ৬৬%।

নাইজেরিয়া শট নিয়েছে ৯ আর আর্জেন্টিনা নিয়েছে ৮।

নাইজেরিয়া গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ৩ আর আর্জেন্টিনা ৪।

নাইজেরিয়া কর্নার আদায় করেছে ৩ আর আর্জেন্টিনা নিয়েছে ৫টি।

নাইজেরিয়া ফাউল করেছে ২০ আর আর্জেন্টিনা করেছে ১৫।

রেকর্ড

নাইজেরিয়ার বিরুদ্ধে আর্জেন্টিনার হয়ে প্রথমার্ধে গোলের আগে এবারের বিশ্বকাপে ৬৬২মিনিট পর্যন্ত গোলের মুখ দেখেননি মেসি.২০১৪ সালের জুন মাসে নাইজেরিয়ার বিরুদ্ধে ছিল তাঁর সর্বশেষ গোল।

মেসি হলেন আর্জেন্টিনার তৃতীয় খেলোয়াড় যিনি তিনটি বিশ্বকাপে(২০০৬, ২০১৪ ও ২০১৮) গোল করার নজির গড়লেন।এর আগে এই কৃতিত্ব আছে দিয়েগো মারাদোনা (১৯৮২, ১৯৮৬ ও ১৯৯৪) ও গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতা(১৯৯৪, ১৯৯৮ ও ২০০২)।

বিশ্বকাপে নাইজেরিয়ার বিরুদ্ধে ৫০% গোল করার নজির আহচে মেসির। ছ’টির মধ্যে তিনবার গোল করেছেন।

১৪ মিনিটে আর্জেন্টিনার গোলটি ২০১৬৮ বিশ্বকাপে ১০০তম গোল।

গত ৪০টি ম্যাচে আর্জেন্টিনা প্রথম গোল অপরাজিত থেকেছে। ৩৫টি জিতেছে ও ৫টি ড্র করেছে। ১৯৫৮সালে জার্মানির বিরুদ্ধে ১-৩ গোলে হেরে যায়।

বিশ্বকাপে তাদের ছ’টি ম্যাচে দক্ষিণ আমেরিকার দলের বিরুদ্ধে জিততে পারল না নাইজেরিয়া। এর মধ্যে পাঁচটি (১৯৯৪, ২০০২, ২০১০, ২০১৪ ও ২০১৮) আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে।

 

একনজরে আইসল্যান্ড – ক্রোয়েশিয়া ম্যাচ

আইসল্যান্ড-১   ক্রোয়েশিয়া -২

(জি সিগার্ডস্যন ৭৬মি. পেনাল্টি)   বাদেলজ(৫৩মি.) ও (পেরিসিক ৯০মি.)

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ- ম্যাতেও কোভাকিক(ক্রোয়েশিয়া)

বল দখলে রেখেছে আইসল্যান্ড ৩৯% আর ক্রোয়েশিয়া দখলে রেখেছে ৬১%।

আইসল্যান্ড শট নিয়েছে ১৬ আর ক্রোয়েশিয়া নিয়েছে ১৪।

আইসল্যান্ড গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ৬ আর ক্রোয়েশিয়া ২।

আইসল্যান্ড কর্নার আদায় করেছে ১০ আর ক্রোয়েশিয়া নিয়েছে ৫টি।

আইসল্যান্ড ফাউল করেছে ১০ আর ক্রোয়েশিয়া করেছে ১১।

একনজরে ডেনমার্ক- ফ্রান্স ম্যাচ

ডেনমার্ক-০   ফ্রান্স -০

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ-এনগুলু কান্তে (ফ্রান্স)

বল দখলে রেখেছে ডেনমার্ক ৩২% আর ফ্রান্স দখলে রেখেছে ৬৮%।

ডেনমার্ক শট নিয়েছে ৪ আর ফ্রান্স নিয়েছে ১১।

ডেনমার্ক গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ১ আর ফ্রান্স ৩।

ডেনমার্ক কর্নার আদায় করেছে ৪ আর ফ্রান্স নিয়েছে ২টি।

ডেনমার্ক ফাউল করেছে ১০ আর ফ্রান্স করেছে ১০।

একনজরে অস্ট্রেলিয়া – পেরু ম্যাচ

অস্ট্রেলিয়া-০   পেরু -২

(ক্যারিল্লো১৮মি.), (পাওলো গুর‍্যেরো ৫০মি.)

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ-আন্দ্রে ক্যার‍্যিল্লু

বল দখলে রেখেছে অস্ট্রেলিয়া ৫৭% আর পেরু দখলে রেখেছে ৪৩%।

অস্ট্রেলিয়া শট নিয়েছে ১৪ আর পেরু নিয়েছে ৪।

অস্ট্রেলিয়া গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ২ আর পেরু ৩।

অস্ট্রেলিয়া কর্নার আদায় করেছে ৮ আর পেরু নিয়েছে ৩টি।

অস্ট্রেলিয়া ফাউল করেছে ১৪ আর পেরু করেছে ১২।

একনজরে ইরান – পর্তুগাল ম্যাচ

রান-১   পর্তুগাল -১

(আনসারিফার্দ৯০+৩ মি.পেনাল্টি)।

রিকার্ডো কুরিসিমা (৪৫মি.)  

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ- রিকার্ডো কুরিসিমা (পর্তুগাল)

বল দখলে রেখেছে ইরান ২৭% আর পর্তুগাল দখলে রেখেছে ৭৩%।

ইরান শট নিয়েছে ৭ আর পর্তুগাল নিয়েছে ১৪।

ইরান গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ২ আর পর্তুগাল ৪।

ইরান কর্নার আদায় করেছে ১ আর পর্তুগাল নিয়েছে ৫টি।

ইরান ফাউল করেছে ১৬ আর পর্তুগাল করেছে ১১।

রেকর্ড

পর্তুগাল তাদের গ্রুপ পর্যায় থেকে এগোলো। এর আগে তারা এমন ফল করেছিল ১৯৬৬, ২০০৬, ২০১০ সালে।

বিশ্বকাপে তাদের পাচটি প্রতিযোগিতাতেই ইরান গ্রুপ পর্যায় থেকেই বিদায় নিল।এর আগে তারা বিদায় নিয়েছে ১৯৭৮, ১৯৯৮, ২০০৬, ২০১৪সালে।

এবারের বিশ্বকাপে ইরানের দুটি গোল এসেছে খেলার অতিরিক্ত সময়ে। মরক্কোর বিরুদ্ধে তারা গোল পেয়েছিল ৯৪.০৬মিনিটে। আর পর্তুগালের বিরুদ্ধে তারা গোল পেল ৯২.৪৯মিনিটে।

বিশ্বকাপে বয়স্ক খেলোয়াড় হিসেবে গোল করার নজির গড়লেন পর্তুগালের কুরিসমা (৩৪ বচক্সহর ২৭২দিন)। এর গাএ ২০০৬সালের বিশ্বকাপে ইরানের জাহিয়া গুলমহম্মদি (৩৫বছর৮৪দিন) মেক্সিকোর বিরুদ্ধে গোল করেছিলেন।

গ্রুপ পর্যায়ের ম্যাচে জিতেও নক-আউট পর্যায়ে উঠতে পারল না ইরান। তারা এশিয়ার দ্বিতীয় দেশ। এর আগে ২০০৬সালে দঃ কোরিয়া বাইরে চলে যায়।

রোনাল্ডোর পেনাল্টি মারায় সাফল্যের পরিমান ৫০%। ২০০৬ ও ২০১৮সালে ইরান ও স্পেনের বিরুদ্ধে পেনাল্টিতে গোল করলেও ২০১৬ সালে ইউরো কাপে অস্ট্রিয়ার বিরুদ্ধে ও ২০১৮ সালে ইরানের বিরুদ্ধে পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হন তিনি।

গত আটটি ম্যাচে ইউরোপের কোনও দেশের বিরুদ্ধে জিততে পারেনি ইরান।২টি ড্র, ৬টি হেরেছে।

আজ পর্যন্ত পর্তুগাল বিশ্বকাপের কোনও ম্যাচ হারেনি যেখানে তারা প্রথম গোল করে। জিতেছে ১৩টি, ড্র ৩টি।

 একনজরে স্পেন – মরক্কো ম্যাচ

স্পেন-২   মরক্কো -২

(ইসকো১৯ মি.), ল্যাগো অ্যাস্পাস (৯০+১ মি.)।  

বুতায়েব(১৪মি.) এন নেসিরি (৮১মি.)

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ-নর্ডিন আমরাবত (মরক্কো)

বল দখলে রেখেছে স্পেন ৭৫% আর মরক্কো দখলে রেখেছে ২৫%।

স্পেন শট নিয়েছে ১৮ আর মরক্কো নিয়েছে ৬।

স্পেন গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ৫ আর মরক্কো ৩।

স্পেন কর্নার আদায় করেছে ৭ আর মরক্কো নিয়েছে ১টি।

স্পেন ফাউল করেছে ৫ আর মরক্কো করেছে ১৭।

রেকর্ড

মরক্কো হয়ে বুতায়েবের গোল এল এবছর ২৯তম শট থেকে। এর আগে তাদের প্রথম গোল এসেছিল ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে। সেই ম্যাচ তারা জিতেছিল ৩-০ গোলে।

র‍্যামোস বিশ্বকাপে স্পেনের হয়ে ১৪টি ম্যাচ খেলার কৃতিত্ব অর্জন করলেন। এর ফলে তিনি পিছনে ফেলে দিলেন জাভিকে।

 মরক্কো গত ১০টি বিশ্বকাপের ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটিতে এখনও পর্যন্ত জয়ী হতে পেরেছে। বাকি ৯টির মধ্যে ২টি ড্র, ৭টি হেরেছে।

১৯৮২ সালে স্পেন প্রথম গ্রপের শেষ ম্যাচ জিততে পারেনি। এর পর এবার একই পুনরাবৃত্তি হল।

স্পেনের হয়ে ইসকো ১৫টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন.১২টি গোলের পিছনে তাঁর ভূমিকা আছে। ১০টি করেছেন আর করিয়েছেন ২টি গোল।

স্পেনের বদলি খেলোয়াড় হিসবে ১০টি ম্যাচে ১০টি গোলে তাঁর মুখ্য ভূমিকা আছে। ছটি করেছেন। করিয়েছেন ৪টি গোল।

গ্রুপে অপরাজিত থেকে স্পেন প্রথম ২০০৬ সালে গ্রুপ ম্যাচ শেষ করেছিল। সেবার তারা তিনটি ম্যাচ জিতেছিল।

একনজরে উরুগুয়ে – রাশিয়া ম্যাচ

উরুগুয়ে-৩   রাশিয়া -০

(সুয়ারেজ১০ মি.), চেরিশেভ (২৩ মি. আত্মঘাতী),   কাভানি(৯০মি.) স্মোলনিকভ(লাল কার্ড ৩৬মি.)

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ-সুয়ারেজ (উরুগুয়ে)

বল দখলে রেখেছে উরুগুয়ে ৫৮% আর রাশিয়া দখলে রেখেছে ৪২%।

উরুগুয়ে শট নিয়েছে ১৬ আর রাশিয়া নিয়েছে ৩।

উরুগুয়ে গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ৬ আর রাশিয়া ১।

উরুগুয়ে কর্নার আদায় করেছে ৪ আর রাশিয়া নিয়েছে ২টি।

উরুগুয়ে ফাউল করেছে ১৭ আর রাশিয়া করেছে ১৮।

রেকর্ড

এই নিয়ে পাঁচবার উরুগুয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে নক-আউট পর্যায়ে গেল। ১৯৩০, ১৯৫০, ১৯৫৪, ২০১০ ও ২০১৮।

১৯৮২ সালে আয়োজক স্পেনের পর এবার রাশিয়াও আয়োজক দেশ হিসেবে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতে ব্যর্থ হল।

রাশিয়া এই নিয়ে বিশ্বকাপে ছটি ম্যাচ জিততে পারল না। একটি ড্র, পাচটি হারল।

১৯৯৮সালের আর্জেন্টিনার পর এবার উরুগুয়ে গ্রপের তিনটি ম্যাচ জিতল। তারা একটি গোলও খায়নি।

এই নিয়ে তৃতীয়বার উরুগুয়ে ইউরোপের কোনও দেশকে হারিয়ে দিল। এর আগে ১৯৫০ এবং ১৯৫৪সালে তারা জয় পেয়েছিল।

রাশিয়ার ডেনিশ চেরিশেভ এবারের বিশ্বকাপে ছয় নম্বর আত্মঘাতী গোল করল। এর আগে ১৯৯৮ সালে ছ’টি আত্মঘাতী গোল হয়েছিল।

ইগর স্মলনিকভ হলেন প্রথম আউটফিল্ড খেলোয়াড় যিনি লাল কার্ড দেখে মাঠের বাইরে গেলেন। এর আগে ১৯৯৮সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে ব্রাজিলের বিরুদ্ধে আয়োজক দেশ ফ্রান্সের মার্সেল ডিসেইলি লাল 

কার্ড দেখেছিলেন।

এডিনসন কাভানি হলেন উরুগুয়ের দ্বিতীয় খেলোয়াড় যিনি তিনটি বিশ্বকাপ (২০১০, ২০১৪ ও ২০১৮) গোল করলেন। এই কৃতিত্ব আর আছে তাঁর সতীর্থ সুয়ারেজের।

ফার্নান্ডো মুসলেরা তাঁর ১০০তম ম্যাচ খেলে ফেললেন উরুগুয়ের হয়ে।

একনজরে সৌদি আরব – মিশর ম্যাচ

সৌদি আরব-২   মিশর -১

(আল ফারাজ ৪৫+৬ মি.পেনাল্টি), আল দাওসারি (৯০+৫ মি.)     সালহা(২২মি.)

ম্যান অফ দ্য ম্যাচ-ইশাম আল হাদারি (মিশর)

বল দখলে রেখেছে সৌদি আরব ৬৪% আর মিশর দখলে রেখেছে ৩৬%।

সৌদি আরব শট নিয়েছে ২৩ আর মিশর নিয়েছে ৭।

সৌদি আরব গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে ৮ আর মিশর ১।

সৌদি আরব কর্নার আদায় করেছে ৭ আর মিশর নিয়েছে ২টি।

সৌদি আরব ফাউল করেছে ৭ আর মিশর করেছে ১৬।

রেকর্ড

সৌদি আরন বিশ্বকাপে তাদের গত ১২টি ম্যাচে জয় পায়নি(২টি ড্র, ১০টি হার)। বিশ্বকাপে তাদের প্রথম জয় আসে ১৯৯৪সালের জুন মাসে বেলজিয়ামকে.১-০ গোলে হারিয়ে।

মিশরের এটি বিশ্বকাপে সাত নম্বর ম্যাচ ছিল। একটিতেও তারা জয় পায়নি। এর আগে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলে একটিতেও জয় পায়নি হন্ডুরাস। তারা ৯টি ম্যাচ খেলেও একটি জয় পায়নি।

আল হাদারি হলেন ২০১৮ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় গোলকিপার যিনি পেনাল্টি আটকালেন। এর আগে আইসল্যান্ডের হ্যালডরস্যন আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে পেনাল্টি আটকেছিলেন।

ম্যাচের প্রথমার্ধে ৫০ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে পেনাল্টি থেকে আল ফারাজের গোল , এর আগে ১৯৬৬সালে্প্রথমার্ধে একেবারে শেষ মুহূর্তে গোল হয়েছিল।

Published on: জুন ২৭, ২০১৮ @ ১৫:২৯


শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

2 + 8 =